শীতের কাপড় কিনতে নিম্নবিত্তের ভরসা ফুটপাত

171

॥ ছবি ও তথ্য লিটন শীল ॥
কুয়াশা মাখা ভোরের শুরুতইে দেখা মিলছে সবুজ প্রকৃতরি মাঝে হেমন্তের শিশির বিন্দুর। ঐই শিশির বিন্দুই জানান দিচ্ছে শীতরে আগমনী র্বাতা। তবে শহরে এখনো শীত জেঁকে না বসলেও পাহাড়ে কিছুটা শীতের প্রভাব পরছে। তাই শীত নিবারনের জন্য শহরের ফুটপাত থেেক শুরু করে বড় বস্ত্র বিতানগুলোতে গরম কাপড়রে পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানরিা। আর এখানকার বসবাসরত নিম্ন আয়ের মানুষগুলো শীত নিবারনের জন্য এইসব ফুটপাতের অস্থায়ী দোকানে ভিড় করছে প্রতিনিয়ত।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রাঙ্গামাটি শহরের বিভিন্ন বাজার ও ফুটপাতে যনে গরম কাপড়রে মলো বসেেছ। এসব অস্থায়ী দোকানে শীতরে গরম পোশাক কিনতে জড়ো হচ্ছেন নানা বয়সীর শহর ও প্রত্যান্ত গ্রামে থাকা ক্রেতারা। ছেলে, মেয়ে শিশু, বয়স্কসহ নানান বয়সরে মানুষরে ড্রেস পাওয়া যায় স্বল্প মূল্যে এসব ফুটপাতের দোকানে।
শীতরে গরম কাপড় কিনতে আসা রাঙ্গামাটির মগবান এলাকার রাঙ্গাবী চাকমা বলনে, হাটে সবজি বাজার বিক্রী শেষে বাড়েিত ছোট তনি বাচ্চার জন্য হালকা শীতরে কছিু গরম কাপড় কনিতে এসছেনে তিনি কছিুদনি পরইে পুরো শীত পড়বে তখন বাজারে গরম কাপড়রে দামও বাড়বে তাই দাম কম থাকতইে কনিতে এসেছে শীত কাপড়রে মধ্যে রয়েেছ প্যান্ট, ট্রাউজার, র্শাট, চাদর, জ্যাকেট, সোয়টোর, উলরে টুপ, মাফলার, কান টুপি মোজাসহ হরকে রকম শীতের পোশাক।
শহরের তবলছড়ি বাজারে পোশাক বক্রিতো মো: ফারুক মিয়া বলনে, প্রতি শীতরে সময়ে তারা হাট-বাজারে ঘুরে ঘুরে গরম কাপড় বক্িির করনে । মূলত শীত বাড়লে তাদরে বেচা বিক্রী বাড়ে। আর দাম কম থাকায় এসব পণ্যের চাহদিাও বেশী সামনের দিনগুলোতে আরো বেশী বক্রিীর আশা তার।