আবারো মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা জেগে উঠছে, তারা দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়-কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি

123

॥ খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি ॥
উন্নয়ন অভিযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপির জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকালের দিকে মাটিরাঙ্গা ঈদগাহ মাঠে মাটিরাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুনুর রশীদ ফরাজির সভাপতিত্বে জনসভায় প্রধান অতিথির হিসেবে বক্তব্যে দেন, খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ভারত প্রত্যাগত শরনার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে দীঘিনালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান মো. কাশেম, গুইমারা উপজেলার চেয়ারম্যান মেমং মারমা, মানিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সদস্য মাইনউদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. দিদারুল আলম, খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রইস উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও মাটিরাঙ্গা পৌরসভার মেয়র মো. সামছুল হক প্রমুখ বক্তব্য দেন।
মানুষ উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্নে এগিয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, দেশে আবার মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা জেগে উঠছে। তারা দেশকে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। তারা দেশে আন্দোলনে নামে দেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র তৈরি করতে চায়। তাদের অপশক্তিকে প্রতিহত করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে হবে।
বিএনপি পাহাড়ে অশান্তি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে পাহাড়ি বাঙালীর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চায় মন্তব্য করে তিনি আরো বলেন, দল, মত, জাতী, গোষ্ঠী সকলে মিলে খাগড়াছড়িতে সম্প্রীতির শান্তির ধারা অব্যাহত রাখতে আবারো নৌকায় ভোট দিতে সকলের প্রতি আহবান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে, মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম হুমায়ুন মোর্শেদ খান, মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিরন জয় ত্রিপুরা, মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সুবাস চাকমা, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মো. তাজুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।