খাগড়াছড়ি প্রতিনিধিঃ-পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং দেশের কল্যাণ কামনার মধ্যদিয়ে সারাদেশের ন্যায় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায়ও ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত ও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ উচ্ছাসের মধ্যদিয়ে পালিত হয়েছে মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা।
রবিবার (১০ জুলাই) সকাল ৮টায় খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল আজহার প্রধান জামাত। জামাতে ইমামতি করেন খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদের ঈমাম মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন আলকাদেরী। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল সাড়ে ৮টায়। এছাড়া জেলার ৯ উপজেলার ২৯১টি ঈদগাহে এবার ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে
এখানে নামাজ আদায় করেন, খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আবদুল আজিজ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন, উপজাতীয় শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদুল হক ও খাগড়াছড়ি পৌরসভার প্যানেল মেয়র মো. শাহ্ আলমসহ পৌর এলাকার কয়েক হাজার মুসল্লিরা অংশ নেয়।
নামাজ শেষে মোনাজাতে বিশ্ব উম্মার শান্তি কামনা ও পাহাড়ি-বাঙালি সম্প্রীতির জন্য আল্লাহ নিকট প্রার্থনা করা হয়। পরে জেলার ধর্মপ্রাণ সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা মহান সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি অর্জনে পশু কোরবানি করেন।
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধিঃ-পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং দেশের কল্যাণ কামনার মধ্যদিয়ে সারাদেশের ন্যায় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায়ও ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত ও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ উচ্ছাসের মধ্যদিয়ে পালিত হয়েছে মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা।
রবিবার (১০ জুলাই) সকাল ৮টায় খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল আজহার প্রধান জামাত। জামাতে ইমামতি করেন খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদের ঈমাম মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন আলকাদেরী। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল সাড়ে ৮টায়। এছাড়া জেলার ৯ উপজেলার ২৯১টি ঈদগাহে এবার ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে
এখানে নামাজ আদায় করেন, খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আবদুল আজিজ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন, উপজাতীয় শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদুল হক ও খাগড়াছড়ি পৌরসভার প্যানেল মেয়র মো. শাহ্ আলমসহ পৌর এলাকার কয়েক হাজার মুসল্লিরা অংশ নেয়।
নামাজ শেষে মোনাজাতে বিশ্ব উম্মার শান্তি কামনা ও পাহাড়ি-বাঙালি সম্প্রীতির জন্য আল্লাহ নিকট প্রার্থনা করা হয়। পরে জেলার ধর্মপ্রাণ সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা মহান সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি অর্জনে পশু কোরবানি করেন।