করোনা মহামারীর পরেও পাহাড়ের প্রাণী সম্পদ উন্নয়নে সাফল্য এসেছে

398

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙ্গামাটিঃ-রাঙ্গামাটি জেলার বাসিন্দদের প্রোটিন ও খাদ্যপুষ্ঠি চাহিদা পূরণে জেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছে। করোনাকালীন সময়ে সব প্রতিকূলতা অতিক্রম করে প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ও মাঠ কর্মীরা নিরলস ভাবে কাজ করেছে। ফলে পাহাড়ের কোন খামারীকে চলমান করোনা পরিস্থিতিতে প্রাণীসম্পদ প্রতিপালনে কোন অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়নি।
সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাঙ্গামাটির আসামবস্তি জেলা প্রাণী সম্পদ মিলনায়তনে এক বিদায় সংবর্ধণা অনুষ্ঠানের বক্তারা এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে নানিয়রচর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মুহাম্মদ আহসান হাবীবকে বদলী জনিত কারনে আনুষ্ঠানিক বিদায় জানানো হয়।
বক্তারা বলেন, রাঙ্গামাটি হাঁস মুরগী ও গবাধি পশু পালনে এক অভাবনীয় সাফল্য এসেছে। করোনা মহামারী সত্বেও রাঙ্গামাটির প্রাণী সম্পদ ব্যবস্থাপনায় যে গতি সঞ্চারিত হয়েছে তা অব্যাহত রাখতে হবে। এ লক্ষে প্রাণী সম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা ও মাঠ কর্মীদের সে প্রচেষ্ঠা অব্যাহত রাখার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
রাঙ্গামাটি জেলর প্রাণী কর্মকর্তা ডা বরুন কুমার দত্তের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে হাঁস মুরগী খামারের ব্যবস্থাপক মোৎ আশরাফুল আলম, জুরাছড়ি প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা মাহফুজ আহমেদ, রাঙ্গামাটি জেলা খেটেরিনারী সার্জন ডা দেবরাজ চাকমা, প্রধান সহকারী কমল মনি চাকমা, উপসহকারী প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা সুলাল খীসা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, উপসহকারী প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা রতন কুমার দে।
অনুষ্ঠানে রাঙ্গামাটি জেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তর থেকে বিদায়ী নানিয়রচর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মুহাম্মদ আহসান হাবীবকে ক্রেষ্ট ও শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করা হয়।